Header Ads

২০২০ সালে অনলাইন আয়ের সহজ পদ্ধতি

২০২০ সালে অনলাইন আয়ের সহজ পদ্ধতি 

কথায় আছে, টাকায় কি না হয়? আবার এটাও বলা হয়ে থাকে যে, টাকায় বাঘের দুধ মেলে। আমাদের দোলনা থেকে কবর পর্যন্ত টাকার দরকার।আর ছাত্র হলে তো কথাই নেই।কেননা নিজের হাত খরচ থেকে শুরু করে, বই, খাতা, কলম, শিক্ষকের বেতনসহ এমন কোন জায়গা নেই, যেখানে টাকা লাগে না।আসলে ঘর হতে বের হলেই টাকার প্রয়োজন।আর তাই আমরা সর্বদাই টাকা আয়ের পথ খুঁজি।আমরা বরাবরই চেয়ে থাকি যদি অর্থ বা টাকা আয়ের কোন সহজ উপায় পা্ওয়া যেত, তাহলে এক দিকে যেমন নিজের হাত খরচ সহ অন্যান্য খরচ মেটানো যেত, পাশাপাশি স্বাবলম্বী হ্ওয়ারও একটি উপায় হতো।আমার অনেক ছাত্র-ছাত্রীই অনলাইনে টাকা উর্পাজনের বিষয় নিয়ে লিখতে বলেছেন।যেহেতেু আমি আউটসোর্সিং করি, সেহেতু তাদের দাবীটি আমার উপর অনেক বেশি ছিল।


২০২০ সালে অনলাইন আয়ের সহজ পদ্ধতি

আমাদের সমাজে অনেকেই আছে, নিজে কোন আয় করতে পারে না। কিন্তু সোসাল মিডিয়ায় অনলাইন আয় নিয়ে বড় বড় কথা বলে থাকেন।তাদের অন্যতম উদ্দেশ্যই হচ্ছে বড় বড় কথা বলে, অনলাইন আয়ের ট্রেনিং করে, মোটা অংকের টাকা কামানো।আর এই ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে আয় করাকেই মূলত: অনলাইন আয়ের সহজ পদ্ধতি বলে চালিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে।আমি সকলকে বিনীত ভাবে অনুরোধ করবো, সেই সব প্রতারকদের হাত থেকে একশ হাত দূরে থাকতে।

আমি ধারাবাহিক ভাবে, আমার এই ব্লগে এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল জীবন থেকে নেয়া তে অনলাইন আয়ের বিভিন্ন উপায় এবং কিভাবে সেখান থেকে ২০২০ সালে অনলাইন আয়ের সহজ পদ্ধতি পা্ওয়া যায় , তা বলে দিব।আমি মনে করি, সহজে অনলাইনে আয় করার জন্য আমার এই ব্লগ এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল জীবন থেকে নেয়া ই হবে, আপনাদের অনলাইন আয়ের একটি সহজ এবং অন্যতম উপায়।আমাকে যারা চিনো,তারা জানো যে, আমি ফাউল টক করি না এবং পছন্দ্ও করি না।তাছাড়া আমি সর্বদা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে থাকে, যা আমি আমার ইউটিউব চ্যানেল জীবন থেকে নেয়া এর শেষে উল্লেখ করে থাকি।

সুতরাং, যারা আমার এই লেখাটি পড়ছ বা পড়ছেন, তাদের অনুরোধ করবো, আমার ব্লগের সাথেই থাকুন এবং আমার ইউটিউব চ্যানেল জীবন থেকে নেয়া কে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন, তাহলে সহজে অনলাইনে আয় করতে চাইলে আর কোথা্ও যেতে হবে না।আমি আবার বলছি, অনলাইনে আয় করার জন্য কোথা্ও কোন টাকা পয়সা দিবেন না।আমাদের, আপনাদের বাড়ীর আশে পাশেই আছে অনেক প্রতারক চক্র, যারা উৎ পেঁতে থাকে, Online Income এর নামে হাজার হাজার, লক্ষ্ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়ার জন্যে।আমি আবার বলছি, অনলাইন আয় সম্পর্কে যত প্রশ্ন থাকে, আমাকে করুন, হাজার প্রশ্ন থাকুক, আমার ব্লগে কিংবা আমার ইউটিউব চ্যানেল জীবন থেকে নেয়া এর ভিডিওএর নিচে কমেন্ট করে জানান, আমি পরবর্তী লেখায় কিংবা আামার ইউটিউব চ্যানেলে নতুন ভিডিও এর মাধ্যমে জানিয়ে দিব, কিন্তু কেউকে এক টাকা্ও দিবেন না। 

এবার আমরা ২০২০ সালে অনলাইনে সহজ আয়ের বেশ কিছু পদ্ধতি নিয়ে কথা বলবো।

ফ্রিল্যান্সিং:


অনলাইন আয়ের অন্যতম একটি পদ্ধতি হলো ফ্রিল্যান্সিং।বর্তমানে সারা পৃথিবীতে ফ্রিল্যান্সিং এর মার্কেট ভলিউম প্রায় ৩ট্রিলিয়ন ডলার।সুতরাং আপনারা বুঝতেই পারছেন, অনলাইন আয়ের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এটি খুবই জনপ্রিয় একটি মাধ্যম।আমাদের সরকার ফ্রিল্যান্সিংকে প্রসারিত করার জন্য নানান ভাবে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে।আপনারা চাইলে খুব সহজেই সরকারের এসব ফ্রি প্রশিক্ষণ নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।সরকার শুধু ফ্রি প্রশিক্ষণই দিচ্ছে না, পাশাপাশি বৃত্তি হিসেবে এককালীন কিছু টাকা্ও দিচ্ছে, যা দিয়ে আপনারা উন্নত মানের মোবাইল কিংবা কম্পিউটার কিনে তা দিয়ে খুব সহজেই ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন।

নিজস্ব  ওয়েবসাইট:


নিজস্ব ওয়েব সাইট থেকেও খুব সহজে অনলাইনে ইনকাম করা যায়।আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে, তাহলে সেখানে ভাল কিছু কনটেন্ট যোগ করতে হবে।এরপর গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। যখন আপনি গুগল এডসেন্স পেয়ে যাবেন, তখন আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এড যোগ করতে হবে।যখন আপনি এড যোগ করবেন, তারপর ভিজিটররা যখন আপনার সাইটে ঢুকবে, তখন যদি তারা সেই গুগল এডে ক্লিক করে, তাহলে আপনার এডসেন্স একাউন্টে ডলার যোগ হবে।
আপনার সাইটে ভিজিটর যত বেশি হবে, আপনার ডলার আয়ের পরিমান তত বাড়বে।সুতরাং তখন আপনার ভিজিটর বাড়ানোর জন্য সাইটে কনটেন্ট সংখ্যা বাড়াতে হবে।আপনি চাইলে বর্তমানে খুব সহজেই আপনার সাইটের টেমপ্লেট কিংবা ওয়েবসাইট নকশা অনলাইন থেকেই পেতে পারেন।শুধু মাত্র আপনাকে ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনতে হবে।বর্তমানে খুব কম দামেই ডোমেইন এবং হোস্টিং পা্ওয়া যায়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমেও সহজে অনলাইনে আয় করা যায়।তবে এখানেও আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট থাকতে হবে অথবা ব্লগস্পট কিংবা ওয়াডপ্রেস এর ফ্রি ডোমেইন, হোস্টিং নিয়ে তারপর কাজ করতে হবে।যখন ভাল ভিজিটর আসবে, তখন বড় বড় অনলাইন ই-কমার্স সাইটের লিংক আপনার ওয়েবসাইটে যোগ করে দিতে হবে।এরপর ভিজিটররা যখন আপনার সাইট থেকে প্রদত্ত লিংকের মাধ্যমে সেই সব ই-কমার্স সাইট থেকে কোন পণ্য কিনবে, তখন সেই পণ্যের একটি শতকরা অংশ আপনার অ্যাফিলিয়েট একাউন্টে জমা হবে।এটিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে ২০২০ সালে সহজে  অনলাইনে আয়ের একটি পদ্ধতি।

গ্রাফিক্স ডিজাইন:


অনলাইনে গ্রাফিক্স ডিজাইনের প্রচুর কাজ রয়েছে।তবে এখানে ভাল কাজ পেতে হলে, আগে কাজ ভাল করে জানতে হবে।আপ্ওয়ার্ক মার্কেট প্লেসে ভাল একটি প্রোফাইল তৈরি করতে পারলে, সেখান থেকে খুব ভাল, উচ্চ মূল্যের কাজ পা্ওয়া যায়।এছাড়া অনলাইনে প্রচুর মার্কেটপ্লেস আছে, যেখানে ভাল ‍উন্নত মানের কোন ডিজাইন করে তা জমা দিলে, যদি তা সেল হয়. তাহলে খুব সহজেই আয় আসে।এখানে সব থেকে বড় সুবিধা হলো একই কাজই বার বার সেল হয়, ফলে অতিরিক্ত কোন কাজ না করেও ভাল আয় করা যায়।শুধু তা-ই নয়, এটি একটি ধারাবাহিক আয়, কারন জমা দেয়া কাজ যত বার বিক্রি হবে, তত বারই আয় হতে থাকবে।গ্রাফিক্সের ডিজাইনের কাজ ভাল জানা থাকলে অনলাইনের বাইরে অফ লাইনেও ভাল কাজ পা্ওয়া যায়।মোট কথা, গ্রাপিক্স ডিজাইনের কাজের চাহিদা খুবই বেশি।এখানে বসে থাকার কোন সুযোগ নেই।অনলাইন হোক বা অফ লাইন হোক প্রচুর অর্থ আয় করার সুযোগ আছে।প্রয়োজন শুধু ভাল মানের কাজ জানা।

ইউটিউব মাকেটিং:


২০২০ সালে অনলাইনে সহজে আয় করার সবচেয়ে উপযুক্ত উপায় হলো ইউটিউব মাকেটিং। আামার ইউটিউব চ্যানেল জীবন থেকে নেয়া তে ধারাবাহিক ভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে কিভাবে আয় করা যায়, তার টিউটেরিয়াল দেয়া থাকবে।


আশাকরি, আপনাদের আর কোথা্ও যেতে হবে না।আমি আপনাদের আগেও্ বলেছি। আমাদের, আপনাদের আশে পাশেই অসংখ্য চোর-বাটপার আছে, যারা অনলাইনে আয়ের উপায়ের কথা বলে, আপনাদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিবে।আপনার কেবলমাত্র একটি ক্যামেরা কিংবা ক্যামেরা না থাকলে মোবাইলের ক্যামেরা ব্যবহার করেও মান সম্মত ভিডিও তৈরি করে, আপনারা বেশ আয় করতে পারেন। আমরা সকলেই জানি যে, বর্তমান বিশ্বে যে কয়টি জনপ্রিয় সাইট আছে, তার মধ্যে ইউটিউব হচ্ছে অন্যতম।সুতরাং ভাল মানের আয় করতে চাইলে এটির কোন বিকল্প নেই।তবে সব ক্ষেত্রেই একটি জিনিস প্রয়োজন, তা হলো ধৈর্য্য।আপনাকে ধৈর্য্য হারা হলে হবে না।লেগে থাকলে আপনার আয় কেউ ঠেকাতে পারবে না ইনশাল্লাহ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম:


জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম, পিন্টারেস্ট, স্ন্যাপচ্যাট হতে পারে ২০২০ সালে অনলাইন আয়ের অন্যতম সহজ একটি পদ্ধতি । আমরা অনেকেই কেবলমাত্র বন্ধুদের সাথে চ্যাট করেই বহু সময় ব্যয় করে থাকি ফেসবুকে, কিংবা টুইটার অথবা ইন্সটাগ্রামে। আমরা যদি এসব সোসাল মিডিয়ায় কেবলমাত্র বন্ধুদের সাথে চ্যাট করে সময় নষ্ট না করে, আমরা বেশ কিছু ফ্যান পেইজ তৈরি করে, সেখানে লাইক বাড়িয়ে কিংবা গ্রুপ তৈরি করে, সেখানে অনেককে যোগদান করাতে পারি, তাহলে সেই সব গ্রুপে কোম্পানির এড যোগ করে, আমরা খুব সহজেই সেখান থেকে আয় করতে পারি।এখানে আমাদের তেমন কোন কষ্ট্ও করা লাগে না।আমরা, আমাদের মোবাইলের মাধ্যমেও কাজটি করতে পারি।কেবলমাত্র আমাদেরকে ভাল মত লেগে থাকতে হবে।কোন রকম ধৈর্য্য হারা না হয়ে লেগে থেকে আমরা যদি কাজ করতে পারি, তাহলে কেবলমাত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমই হতে পারে ২০২০ সালে অনলাইনে আয়ের খুব ভাল এবং সহজ সরল পদ্ধতি।

ডাটা এন্ট্রি:


অনলাইনে ডাটা এন্ট্রির কাজকে, বলা যায় সবার জন্য উন্মুক্ত একটি পদ্ধতি, কারন এ কাজ করার জন্যে খুব বেশি লেখা পড়া জানা লাগে না।কেবলমাত্র, কম্পিউটার, ইন্টারনেট পাশাপাশি কাজের ভাল দক্ষতা থাকলে খুব সহজে্ই কাজ করা যায়।তবে, অন্য যে কোন কাজের তুলনায় এই ডাটা এন্ট্রির কাজের পারিশ্রমিক কম।তবে বর্তমানে নানা ধরনের সফট্ওয়্যার থাকাতে এই ডাটা এন্ট্রির কাজ্ও আপনি খুব অল্প সময়ে করে দিতে পারবেন।ফলে দাম কম হলেও দ্রত করে দিতে পারার কারনে আপনি ভাল পরিমান আয় করতে পারবেন।তবে এই কাজটি সবচেয়ে উপযোগী হচ্ছে যারা একে বারে অল্প শিক্ষিত তাদের জন্য। কেননা এখানে কেবলমাত্র দেখে দেখে ডাটা এন্ট্রি করতে হয়।

ওয়েব ডিজাইন:


ওয়েব ডিজাইন হচ্ছে অনলাইনে আয় করার অনেক উচ্চ মানের একটি পদ্ধতি।বর্তমান সময়ে অনলাইনের যোগে এটির ব্যাপক চাহিদা।কারন এই সময়ে এমন কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পা্ওয়া যাবে না যাদের ওয়েবসাইট নেই ।তাই এই কাজের যেমন চাহিদা, তেমন আয়ের পরিমান্ও অনেক বেশি।তবে এখানে আয় করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যেই কোডিং জানতে হবে।আপনি প্রথম দিকে এইচটিএমএল ও সিএসএস জেনে ধীরে ধীরে আপনার কোডিং দক্ষতা বাড়াতে পারেন।

ভার্চুয়াল এসিসটেন্ট:


২০২০ সালে অনলাইনে আয় করার অন্যতম একটি পদ্ধতি হলো এই ভার্চুয়াল এসিসটেন্ট। এখানে নির্দিষ্ট মার্কেট প্লেসের মাধ্যমে ভার্চুয়াল এসিসটেন্ট হিসেবে কাজ করা যায়।এটি খুবই মজার কাজ এবং আয়ও করা যায় বেশ ভাল।তবে এসব কাজ করার জন্য ভাল ইংরেজী জানতে হয়।কেননা, আপনি যদি ভাল মানের ইংরেজী না জানেন, তাহলে আপনি আপনার ক্লায়েন্টের সাথে ভাল ভাবে কোন বিষয় নিয়ে ডিল করতে পারবেন না।সেক্ষেত্রে আপনার কাজের মান কমে যাবে এবং পরবর্তীতে অন্য ক্লায়েন্টের কাজ পেতে অসুবিধা হবে।তাই যারা ইংরেজীতে ভাল দক্ষ, কেবলমাত্র তাদের জন্যই এই কাজটি উপযুক্ত।

পিটিসি:


পিটিসি হচ্ছে ডাটা এন্ট্রির মতই একটি সহজ কাজ।তবে এ কাজেও দাম এবং মান খুব বেশি নয়।এখানে মুলত: কোন সাইটের মধ্যে বিভিন্ন কোম্পানির এড লাগানো থাকে, ফলে সেই এডে ক্লিক করলে নির্দিষ্ট পরিামান সেন্ট আপনার একাউন্টে জমা হবে।এরপর জমানো টাকা বড় অংকের হলেই কেবল আপনি টাকাটি তুলতে পারবেন।
পিটিসি কাজের ক্ষেত্রে একটি জিনিস সর্বদা মনে রাখতে হবে যে, পিটিসির ক্ষেত্রে অধিকাংশ সাইটই কিন্তু ভূয়া।সুতরাং কাজ শুরু করার পূর্বে আপনাকে আগে ভাল করে জানতে হবে যে, কোন সাইাট ভাল।কেবল ভাল সাইট জেনে নিয়ে তারপরই পিটিসির কাজ করা উচিত।পিটিসির কাজের আরেকটি বড় সুবিধা হচ্ছে, এখানে রেফারেল মানি আছে, অর্থাৎ আপনি যদি কোন বন্ধুকে রেফার করেন, তাহলে আপনার বন্ধু যা আয় করবে, তার একটি অংশ আপনি সর্বদাই পেতে থাকবেন।

উপরে উল্লেখিত অনলাইন আয়ের মাধ্যম ছাড়া্ও অসংখ্য মাধ্যম রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি অনলাইন থেকে সহজেই আয় করতে পারবেন। তবে, লেখাটি বড় হয়ে যাচ্ছে বলে, আর বাকী গুলো এখানে উল্লেখ করলাম না।অন্য কোন লেখায় তা তুলে ধরব।

2 comments:

  1. Replies
    1. আপনার মন্তব্যের জন্য ধনবাদ।আপনি আমার লেখা প্রতিটি আর্টিকেল পড়তে থাকুন এবং পাশাপাশি ইউটিউবে আরো কন্টেন্ট পাবেন, তা দেখতে থাকুন।তাহলে ধীরে ধীরে অনলাইন আয়ের পথটি আপনার নিকট পরিস্কার হবে।

      Delete

Powered by Blogger.